সালথায় পাটের ভালো ফলোনের সম্ভবনা খুবই কম

মনির মোল্যা : বাংলাদেশের মধ্যে পাটের জন্য ফরিদপুর জেলা বিখ্যাত। এ জেলার মধ্যে পাটের ফলন ও মানের দিক দিয়ে সালথা উপজেলা অন্যতম। এ বছরের শুরুতেই শীলাবৃষ্টি ও অতিবৃষ্টির কারণে পাটের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে পাটের ফলন অনেক কম হবে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, ১৮৭.৯৭ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে ৮টি ইউনিয়ন, ৭২টি ওয়ার্ড ও ১৪৫ গ্রাম নিয়ে সালথা উপজেলা গঠিত। এই উপজেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল। এখানে ১৩ হাজার ৬শত ৯৭ হেক্টর আবাদী জমি রয়েছে। এরমধ্যে পাট ও পিয়াজ অন্যতম ফসল। এবার পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১১ হাজার ৮শ’ হেক্টর। তা অতিক্রম করে ১২ হাজার ৯০ হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয়। বীজ বপন করার ১১০/১২০ দিন পর পাট কাটার উপযুগি হয়ে ওঠে। কিন্তু এবছরে পাটের বীজ বপন করার ১৫-২০ দিন পর থেকে শিলা বৃষ্টি ও ভারী বর্ষনে উপজেলার নিম্নাঞ্চলে পাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে উপজেলার পাট চাষীরা চরম বিপাকের মধ্যে পড়েছেন বলে একাধিক চাষী জানিয়েছেন।

রামকান্তপুর ইউনিয়নের পাট চাষী আবু তালেপ ও গট্টি ইউনিয়নের চাষী নুরুদ্দীন মোল্যা জানান, পাটের বীজ বপনের পরেই শিলা বৃষ্টি ও ভারী বর্ষনে নিচু জমিতে পানি আটকে পাটের গোড়া পঁচে গেছে। আবার বৃষ্টির পানিতে কিছু নিচু জমির পাট তলিয়ে গেছে। এতে চাষীরা ক্ষতিগ্রস্থ হবে। বর্তমানে পাট যে অবস্থায় আছে, তাতে পাটের ভাল ফলন হওয়ার সম্ভাবনা নাই।

উপজেলা কৃষি অফিসার মোহাম্মাদ বিন ইয়ামিন বলেন, এবছরে এই উপজেলায় পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে প্রায় ১২ হাজার হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ শিলা বৃষ্টি ও অতিবৃষ্টিতে উপজেলার নি¤œাঞ্চলে ১ হাজার ৭৩ হেক্টর জমির পাট পানিতে আক্রান্ত হয়। এরমধ্যে কিছু পাট হতে পারে কিন্তু ৩শ হেক্টর জমির পাট একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে এবার পাটের ফলন আগের চেয়ে কম হবে।

জানা যায়, ১৮৭.৯৭ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে ৮টি ইউনিয়ন, ৭২টি ওয়ার্ড ও ১৪৫ গ্রাম নিয়ে সালথা উপজেলা গঠিত। এই উপজেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল। এখানে ১৩ হাজার ৬শত ৯৭ হেক্টর আবাদী জমি রয়েছে। এরমধ্যে পাট ও পিয়াজ অন্যতম ফসল। এবার পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১১ হাজার ৮শ’ হেক্টর। তা অতিক্রম করে ১২ হাজার ৯০ হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয়। বীজ বপন করার ১১০/১২০ দিন পর পাট কাটার উপযুগি হয়ে ওঠে। কিন্তু এবছরে পাটের বীজ বপন করার ১৫-২০ দিন পর থেকে শিলা বৃষ্টি ও ভারী বর্ষনে উপজেলার নি¤œাঞ্চলে পাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে উপজেলার পাট চাষীরা চরম বিপাকের মধ্যে পড়েছেন বলে একাধিক চাষী জানিয়েছেন।

রামকান্তপুর ইউনিয়নের পাট চাষী আবু তালেপ ও গট্টি ইউনিয়নের চাষী নুরুদ্দীন মোল্যা জানান, পাটের বীজ বপনের পরেই শিলা বৃষ্টি ও ভারী বর্ষনে নিচু জমিতে পানি আটকে পাটের গোড়া পঁচে গেছে। আবার বৃষ্টির পানিতে কিছু নিচু জমির পাট তলিয়ে গেছে। এতে চাষীরা ক্ষতিগ্রস্থ হবে। বর্তমানে পাট যে অবস্থায় আছে, তাতে পাটের ভাল ফলন হওয়ার সম্ভাবনা নাই।

উপজেলা কৃষি অফিসার মোহাম্মাদ বিন ইয়ামিন বলেন, এবছরে এই উপজেলায় পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে প্রায় ১২ হাজার হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ শিলা বৃষ্টি ও অতিবৃষ্টিতে উপজেলার নিম্নাঞ্চলে ১ হাজার ৭৩ হেক্টর জমির পাট পানিতে আক্রান্ত হয়। এরমধ্যে কিছু পাট হতে পারে কিন্তু ৩শ হেক্টর জমির পাট একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে এবার পাটের ফলন আগের চেয়ে কম হবে।

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

0 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments