নববর্ষ উদযাপনের নগরী রোম, এখান থেকে শুরু হয় নববর্ষ উদযাপনের রীতিনীতি। আদি রোমান ক্যালেন্ডার, জুলিয়ান ক্যালেন্ডার এবং পরে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের প্রবর্তন ঘটে।
নাচ-গান আর উপচে পড়া আনন্দে রোমের চিরকো মাসসিমো‘তে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে জড়ো হয় লক্ষাধিক মানুষ। টাইম কাউন্টডাউন এরপর সেই প্রতিক্ষীত সময় চলে এলা নতুন বছর ২০১৯। আতশবাজি আর উল্লাসের মধ্যদিয়ে রোমান এবং বাংলাদেশীসহ বিশ্বের নানান জাতি স্বাগত জানায় আধুনিক এবং মোষ্ট টেকনোলজির Happy New Year 2019
ইতালীর রোম নগরী যেখানে সর্বপ্রথম নববর্ষ উদযাপন শুরু হয়, যা প্রায় খ্রিস্টের জন্মেরও দুই হাজার বছর আগে। যদিও সে সময় পহেলা মার্চকে নববর্ষের প্রথম দিন হিসেবে উদযাপন করা হতো। তবে রোমান দিনপঞ্জিকায় জানুয়ারির অন্তর্ভুক্তি হয় খ্রিস্টের জন্মের ১৫৩ বছর আগে। আর তারই ধারাবাহিকতায় ইতালীর সেই রোমে চিরকো মাসসিমো‘তে বরণ করে নিলো ইতালীয়ান নতুন বছর অর্থাৎ New Year 2019
এবার ৪৬ টি দেশের ১০০০ আর্টিষ্ট ১০০ পারফমেন্টসে মুগ্ধ করে তোলে খোলা আকাশে আগামীর আধুনিক টেকনোলজির বিশ্বকে দৃশ্যমান করে তোলার মধ্য দিয়ে।
বাংলাদেশী প্রবাসীরাও নিজেদের মত নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে বর্ণিল আয়োজন করেছে। বিশেষ করে রোমের বাংলাপাড়া তরপিনাত্তারায় প্রবাসী বাংলাদেশীরা ছোট বড় সকলেই উৎসবমূখর পরিবেশে স্বাগত জানাতে বর্ণিল আয়োজনে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়, বিদায় জানায় পুরাতন বছর।
নতুনের বারতা নিয়ে শুরু হলো খ্রিষ্ট নতুন বছর ২০১৯ আর স্মৃতির খাতায় নাম লিখলো আলোচিত-সমালোচিত ২০১৮। সকলের প্রত্যাশা প্রত্যাশিত স্বপ্ন, পূরণ হোক। উম্মোচিত হোক সম্ভবনা নতুন দোয়ার